ট্রাস্টব্যাংক কার ঋণে মাত্র ৫০% আগাম, ২ থেকে ৪০ লাখ টাকায় ৫ বছরের কিস্তিতে আপনার স্বপ্নের গাড়ি
৫০% আগাম দিয়ে ২ থেকে ৪০ লাখ টাকার মধ্যে ৫ বছরের কিস্তিতে ট্রাস্টব্যাংকের কার ঋণে দ্রুত অনুমোদন, নমনীয় কিস্তি ব্যবস্থা ও প্রতিযোগিতামূলক সুদে সহজে আপনার স্বপ্নের গাড়ি হাতে পান

ট্রাস্টব্যাংক কার ঋণের সারসংক্ষেপ
ট্রাস্টব্যাংক কার ঋণ বাংলাদেশের বাজারে একটি জনপ্রিয় ফাইন্যান্সিং অপশন, যেখানে ৫০% আগাম দিয়ে নতুন বা ব্যবহৃত গাড়ি কেনা যায়। আপনি বিডিটি ২ থেকে ৪০ লাখ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন এবং পরিশোধের মেয়াদ সর্বোচ্চ ৫ বছরের কিস্তিতে সাজানো থাকে।
ঋণের আবেদন প্রক্রিয়া সরল ও দ্রুত; দ্রুত অনুমোদন নিয়ে খ্যাত ট্রাস্টব্যাংক কাস্টমারদের জন্য নমনীয় কিস্তি ও প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার দেয়। গাড়ি বীমা, কিস্তি পুনর্গঠন ও আগাম পরিশোধের বিকল্পও পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত থাকে।
প্রধান সুবিধা ও কাস্টমাইজেশন
ট্রাস্টব্যাংক কার ঋণ ৫০% আগাম নার্ভে রেখে বাকি অর্থ কিস্তিতে দেবে, ফলে বড় অগ্রিম না রেখে স্বপ্নের গাড়ি নেওয়া সহজ হয়। ঋণের পরিমাণ ২ থেকে ৪০ লাখ পর্যন্ত থাকার কারণে শহর ও জেলা—সবাই নিজের বাজেট অনুযায়ী প্ল্যান করতে পারে।
৫ বছরের কিস্তি অপশন কিস্তি চাপ কমায় এবং মাসিক ইএমআই আপনার আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাজানো যায়। সুদ হার প্রতিযোগিতামূলক হওয়ার ফলে মোট খরচও নিয়ন্ত্রিত থাকে, আর সময় মতো কিস্তি দিলে বিভিন্ন ছাড় ও সুবিধাও পাওয়া যায়।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ট্রাস্টব্যাংক কার ঋণের জন্য সাধারণত আবেদনকারীর বয়স ২৩ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে থাকা আবশ্যক এবং বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। চাকরিপ্রাপ্ত বা ব্যবসায়ী যাদের নিয়মিত আয় আছে, তারা বরং সুবিধা পান; বেতনভুক্তদের জন্য প্রতিষ্ঠান-নাম, বেতনপত্র ও সার্টিফিকেট দরকার হতে পারে।
ডকুমেন্ট হিসেবে NID কপি, ঠিকানার প্রমাণ, সাম্প্রতিক ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আয়-প্রমাণ ও গাড়ির কোটেশন/বিক্রয়চালান জমা দেওয়া লাগে। ব্যবহৃত গাড়ির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ভেরিফিকেশন ও ডকুমেন্টেশন চাওয়া হতে পারে।
আবেদনের ধাপ ও কিস্তি পরিশোধ
আবেদন করা যায় নিকটস্থ শাখায় সরাসরি অথবা ট্রাস্টব্যাংকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে; ডকুমেন্ট যাচাই ও ক্রেডিট স্কোরের পর দ্রুত অনুমোদন দেওয়া হয়। অনুমোদন পেলে টাকা সরাসরি বিক্রেতার কাছে পেমেন্ট বা আপনার অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হবে।
কিস্তি পরিশোধের সুবিধা: অটো-ডেবিট, ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা শাখায় কটি করে পেমেন্ট—সবকিছুতে সমন্বয় আছে। আগাম কিস্তি পরিশোধ করলে প্রয়োজনমতো সূদে ছাড় পেতে পারেন; বিস্তারিত শর্ত জানতে ট্রাস্টব্যাংকের কনসাল্ট্যান্ট বা নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।