প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা যা আপনাকে দেয় ৫০ দিন সুদবিহীন, বিনামূল্যে অতিরিক্ত কার্ড ও স্বয়ংক্রিয় ডেবিট
প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক কার্ডে ৫০ দিন সুদবিহীন, বিনামূল্যে অতিরিক্ত কার্ড ও স্বয়ংক্রিয় ডেবিট দিয়ে দৈনন্দিন ব্যয় সাশ্রয় ও নিরাপত্তার সহজ সমাধান

প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক: কেন এটা আপনার জন্য দরকার
প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক কার্ড বাংলাদেশের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ ও নিরাপদ করে তোলে। নগদ অগ্রিম, বড় কেনাকাটা ইএমআই এবং মোবাইল এসএমএসালার্ট—সবই এক জায়গায় পাওয়া যায়।
আপনি যদি ঢাকায় কাজ করেন বা দেশের যে কোনো জেলায় ব্যয় পরিকল্পনা করেন, প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক ব্যবহারে খরচ নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। এটিএম ও পিওএস নেটওয়ার্ক দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
মূল সুবিধা ও সাশ্রয়ী ফিচার
এই ক্রেডিট কার্ড খাতে আপনার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো সুদবিহীন সময়সীমা, নমনীয় ইএমআই অপশন এবং বিনামূল্যে অতিরিক্ত কার্ড পরিবারের জন্য। প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক গ্রাহককে শূন্য বা কম অতিরিক্ত চার্জ দেয় এবং স্বচ্ছ ফি পলিসি অনুসরণ করে।
আরও আছে স্বয়ংক্রিয় ডেবিট সুবিধা যা মাসিক বিল ও ঋণের কিস্তি সময়মতো কেটে দেয়, ফলে লেট ফি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ট্যুর, চিকিৎসা বা দরকারি সময়ে দ্রুত নগদ অগ্রিমও পাওয়া যায়।
নিরাপত্তা, মনিটরিং ও কাস্টমার সাপোর্ট
প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক প্রতিটি লেনদেনের জন্য রিয়েল-টাইম এসএমএস নোটিফিকেশন পাঠায়, ফলে কার্ডের অননুমোদিত ব্যবহার সহজেই ধরতে পারেন। ৩৬০ ডিগ্রি নিরাপত্তা পলিসি ও ভিসার গ্লোবাল কভারেজ আপনার যাত্রাকে নিরাপদ করে।
ব্যাংকের কাস্টমার সাপোর্ট দ্রুত এবং স্থানীয় ভাষায় সহায়তা করে—চাইলে শাখায় সরাসরি যোগাযোগ কিংবা কল সেন্টারে ফোন করুন। কার্ড ব্লক/রিরিজেনারেশন প্রক্রিয়াও দ্রুত সম্পন্ন হয়।
কীভাবে আবেদন করবেন ও যোগ্যতা
প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক কার্ডের জন্য আবেদন অনলাইনে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে বা নিকটস্থ শাখায় করা যায়। প্রয়োজনীয় নথি সাধারণত জাতীয় পরিচয়পত্র, ইনকামের প্রমাণ এবং স্থায়ী ঠিকানার কাগজপত্র।
সাধারণ যোগ্যতা: বাংলাদেশি নাগরিক হওয়া, বয়স ১৮–৭০ বছর এবং বেতনভুক্তদের জন্য নির্দিষ্ট ন্যূনতম আয় থাকা। আবেদন প্রক্রিয়া সহজ; যাচাই-পূর্বক দ্রুত কার্ড প্রদান করা হয়। এখনই আবেদন করে প্রাইম ব্যাংক ভিসা ক্লাসিক-এর সমস্ত সুবিধা ভোগ করুন।